সোমবার, ১৬ Jun ২০২৫, ০১:০৩ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
নাসার ক্যামেরায় এবার অতিকায় নীলচে ছায়াপথের ছবি!

নাসার ক্যামেরায় এবার অতিকায় নীলচে ছায়াপথের ছবি!

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ মহাকাশের বিপুল অস্তিত্ব প্রতি মুহূর্তেই যেন বিস্ময়ের ঘোর লাগিয়ে দেয় মহাকাশপ্রেমীদের। পৃথিবীর মাটিতে পা রেখেও কেবল শক্তিশালী টেলিস্কোপের সৌজন্যে সৌরজগত থেকে অসীম দূরত্বে অবস্থিত মহাজাগতিক সৌন্দর্যকে প্রত্যক্ষ করা আজ আর নতুন কিছু নয়। এবার মার্কিন গবেষণা সংস্থা নাসা প্রকাশ করল এমন এক ছায়াপথের ছবি। যা পৃথিবী থেকে ১০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। তার নীলচে শরীর সত্যিই তাক লাগিয়ে দেয়। সোমবার বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা ২০ মিনিটে ঘএঈ ২৩৩৬ নামে এক অতিকায় এক ছায়াপথের ছবি শেয়ার করে নাসা। এই ছায়াপথ অবশ্য বিজ্ঞানীদের কাছে নতুন নয়। জ্যোতির্বিদ উইলিয়াম টেম্পল ১৮৭৬ সালেই পেয়েছিলেন এই ছায়াপথের হদিশ। এবার সেই ছায়াপথের ছবিই তুলতে সক্ষম হলো হাবল টেলিস্কোপ। কেবল এনজিসি ২৩৩৬-এর ‘অতিকায়, সুন্দর’ নীল ছবিই নয়, সেই সঙ্গে ছায়াপথটি সম্পর্কে এক বিস্ময়কর তথ্যও জানিয়েছে নাসা। জানা গেছে, পৃথিবী থেকে কার্যত অসীম দূরত্বে অবস্থিত এই ছায়াপথটি আজ থেকে প্রায় দেড়শো বছর আগে আবিষ্কার করার সময় উইলিয়াম টেম্পল ব্যবহার করেছিলেন একটি ১১ ইঞ্চির খুদে টেলিস্কোপ! এই ছায়াপথটির শরীর জুড়ে কেবল নীল রংই নয়, দৃশ্যমান লাল রংও। নাসা জানিয়েছে, ছায়াপথটির বাহুতে রয়েছে নবীন নক্ষত্ররা। সেই কারণেই ওই উজ্জ্বল নীল রং। পাশাপাশি ছায়াপথটির কেন্দ্রের লাল রংয়ের উৎস হলো অপেক্ষাকৃত বৃদ্ধ তারাগুলি। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে নাসার পারসিভারেন্স রোভার মঙ্গলের মাটিতে নেমে সেখানকার পরিস্থিতি জরিপ করে দেখছে। সম্প্রতি সেখানকার মাটিতে হাঁটা-চলাও করতে দেখা গেছে রোভারকে। আশা করা হচ্ছে, মঙ্গল সম্পর্কে অজানা তথ্য জানাতে সক্ষম হবে রোভার। এরই মধ্যে ব্রহ্মাণ্ডের সুদূর কোণ থেকে ভেসে আসা ছায়াপথের অপরিসীম সুন্দর ছবি নজরবন্দি হলো হাবল স্পেস টেলিস্কোপের সাহায্যে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com